আপনার ভোটার স্লিপ ডাউনলোড করুন
নাম প্রদান করুন
জন্ম তারিখ প্রদান করুন
নির্বাচনী এলাকা নির্বাচন করুন
প্রার্থী পরিচিতি

আমাদের প্রার্থী

চাঁদপুর-৩ (চাঁদপুর-হাইমচর) নির্বাচনী এলাকার জন্য অভিজ্ঞ ও দক্ষ প্রার্থী

শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক

সংসদ সদস্য প্রার্থী, চাঁদপুর-৩ বিএনপি মনোনীত প্রার্থী

আসসালামু আলাইকুম। আমার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে আপনাকে আন্তরিক স্বাগতম। আমি এস কে ফরিদ আহমেদ মানিক, চাঁদপুর-৩ থেকে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (BNP)- এর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনীত প্রার্থী। এই প্ল্যাটফর্মটি তৈরি করা হয়েছে আমার কাজ, অভিজ্ঞতা, মূল্যবোধ, দলের প্রতি অনুগততা, ত্যাগ এবং সকল শ্রেণির জনগণের প্রতি ভালোবাসা ও সেবাকে কেন্দ্র করে। আমি বিশ্বাস করি—স্বচ্ছতা, দায়িত্বশীলতা এবং জনঅংশগ্রহণই সমাজকে আরও শক্তিশালী করে তোলে।

ব্যক্তিগত তথ্য

জন্ম: ১ জুন ১৯৬৫, চাঁদপুর

পিতার নাম: মরহুম হাজী এস. কে. মমতাজ উদ্দিন

মাতার নাম: বেগম রওশন আক্তার

পেশা: ব্যবসায়ী

স্থায়ী ঠিকানা: মুনিরা ভবন, হোল্ডিং নং–০৯৩৯-০০, বেগম মসজিদ সংলগ্ন, নতুন বাজার, চাঁদপুর

বর্তমান ঠিকানা: ৩৩ শরয়ার্দী এভিনিউ, ফ্ল্যাট–৬০২, বারিধারা, গুলশান, ঢাকা

শিক্ষাগত যোগ্যতা

স্নাতক (বি.এ.)
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

রাজনৈতিক ও পেশাগত অভিজ্ঞতা

রাজনৈতিক
দীর্ঘমেয়াদি নেতা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)

রাজনৈতিক
জেলা পর্যায়ের নেতৃত্ব

চাঁদপুর জেলা বিএনপি

রাজনৈতিক
গণসংযোগ ও সংগঠন সমন্বয়কারী

বিএনপি তৃণমূল কার্যক্রম

পেশাগত
ব্যবস্থাপনা পরিচালক

সিল্কওয়েজ গ্রুপ

পেশাগত
প্রতিষ্ঠাতা উদ্যোক্তা

বহুমুখী শিল্প ও সেবা খাত

পেশাগত
কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী শিল্পপতি

দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ব্যবসা

সামাজিক কার্যক্রম

আমার ভিশন হলো—চাঁদপুর সদরের মানুষের জন্য একটি উন্নত, আধুনিক, নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গড়ে তোলা। আমি চাই একটি এমন পরিবেশ যেখানে উন্নয়ন হবে সমান, ন্যায্য এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য টেকসই। আমি বিশ্বাস করি, BNP-এর দৃষ্টিভঙ্গি এবং আমার উদ্যোগ একসাথে দেশের জন্য কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।

অগ্রাধিকারসমূহ

আধুনিক ও সহজলভ্য স্বাস্থ্যসেবা
শিক্ষার মানোন্নয়ন ও যুব উন্নয়ন
ক্রীড়া ক্ষেত্রে উন্নয়ন
কৃষি খাতের আধুনিকায়ন ও কৃষকদের সহায়তা
ডিজিটাল সেবা ও প্রযুক্তি ব্যবহারের সম্প্রসারণ
সামাজিক স্থিতিশীলতা
কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও স্থানীয় অর্থনৈতিক অগ্রগতি
আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা

নীতিমালা ও মূল্যবোধ

স্বচ্ছতা
জবাবদিহিতা
দায়িত্বশীলতা
সবার মতামতকে সম্মান
অন্তর্ভুক্তিমূলক সিদ্ধান্ত গ্রহণ
দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নে অঙ্গীকার

জনগনের সম্পৃক্ততা

আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি উন্নয়নের মূল ভিত্তি হলো জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ। আপনাদের মতামত, পরামর্শ ও উদ্যোগ আমার কর্মকাণ্ডকে আরও শক্তিশালী করবে। এই ওয়েবসাইট সেই যোগাযোগকে সহজ ও কার্যকর করতে সহায়তা করবে।

অর্জনসমূহ

২০২৬
🏆

"সেরা সামাজিক কর্মী" পুরস্কার

🏛️

১০টি নতুন স্কুল প্রতিষ্ঠা

২০২২
📚

জাতীয় শিক্ষানীতি কমিটিতে নিয়োগ

🎤

৫টি মেডিকেল ক্যাম্প আয়োজন

📹 জনতার কাছে প্রার্থীর বার্তা

ভিডিও দেখুন
নির্বাচনী ইশতেহার

আমাদের ইশতেহার

ঢাকা-৬ নির্বাচনী এলাকার জন্য অভিজ্ঞ ও দক্ষ প্রার্থী

icon

শিক্ষাখাত উন্নয়ন

  • বিনামূল্যে পাঠ্যবই ও ইউনিফর্ম
  • প্রতিটি স্কুলে কম্পিউটার ল্যাব
  • শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি
  • কারিগরি শিক্ষার সম্প্রসারণ
icon

শিক্ষাখাত উন্নয়ন

  • বিনামূল্যে পাঠ্যবই ও ইউনিফর্ম
  • প্রতিটি স্কুলে কম্পিউটার ল্যাব
  • শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি
  • কারিগরি শিক্ষার সম্প্রসারণ
icon

শিক্ষাখাত উন্নয়ন

  • বিনামূল্যে পাঠ্যবই ও ইউনিফর্ম
  • প্রতিটি স্কুলে কম্পিউটার ল্যাব
  • শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি
  • কারিগরি শিক্ষার সম্প্রসারণ
icon

শিক্ষাখাত উন্নয়ন

  • বিনামূল্যে পাঠ্যবই ও ইউনিফর্ম
  • প্রতিটি স্কুলে কম্পিউটার ল্যাব
  • শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি
  • কারিগরি শিক্ষার সম্প্রসারণ
icon

শিক্ষাখাত উন্নয়ন

  • বিনামূল্যে পাঠ্যবই ও ইউনিফর্ম
  • প্রতিটি স্কুলে কম্পিউটার ল্যাব
  • শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি
  • কারিগরি শিক্ষার সম্প্রসারণ
icon

শিক্ষাখাত উন্নয়ন

  • বিনামূল্যে পাঠ্যবই ও ইউনিফর্ম
  • প্রতিটি স্কুলে কম্পিউটার ল্যাব
  • শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি
  • কারিগরি শিক্ষার সম্প্রসারণ

সম্পূর্ণ ইশতেহার ডাউনলোড করুন

বিস্তারিত পরিকল্পনা ও প্রতিশ্রুতি জানতে সম্পূর্ণ ইশতেহার পড়ুন

শেষ আপডেট: ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪

১৫০+

প্রতিশ্রুতি

মূল খাত

বছরের পরিকল্পনা

১০০%

স্বচ্ছতা

রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি

আমাদের ৩১ দফা

জনগণের কল্যাণে আমাদের রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি ও সংস্কার পরিকল্পনা

1

সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন:

বিগত এক দশকের অধিক কালব্যাপী আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা কুক্ষিগত করিয়া রাখার হীন উদ্দেশ্যে অনেক অযৌক্তিক মৌলিক সাংবিধানিক সংশোধনী আনয়ন করিয়াছে। একটি "সংবিধান সংস্কার কমিশন" গঠন করিয়া সকল বিতর্কিত ও অগণতান্ত্রিক সাংবিধানিক সংশোধনী ও পরিবর্তনসমূহ পর্যালোচনা করিয়া এইসব রহিত/সংশোধন করা হইবে এবং অন্যান্য অত্যাবশ্যকীয় সাংবিধানিক সংস্কার করা হইবে। সংবিধানে গণভোট (Referendum) ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন করিয়া জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হইবে।

View Details
2

সম্প্রীতিমূলক সমন্বিত রাষ্ট্রসত্তা প্রতিষ্ঠা ও "National Reconciliation Commission" গঠন:

প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতির বিপরীতে সকল মত ও পথের সমন্বয়ে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, বৈষম্যহীন ও সম্প্রীতিমূলক "Rainbow Nation" প্রতিষ্ঠা করা হইবে। এই জন্য অব্যাহত আলোচনা, মতবিনিময় ও পারস্পরিক বোঝাপড়ার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎমুখী এক নতুন ধারার সামাজিক চুক্তিতে (Social Contract) পৌঁছাইতে হইবে। এই জন্য একটি "National Reconciliation Commission" গঠন করা হইবে।

View Details
3

নির্বাচনকালীন দল নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন:

বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠায় এবং স্বচ্ছ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে স্থায়ী সাংবিধানিক ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার লক্ষ্যে একটি "নির্বাচনকালীন দল নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার" ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হইবে।

View Details
4

রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা:

সরকারের প্রধানমন্ত্রী এবং মন্ত্রীসভার নির্বাহী ক্ষমতায় ভারসাম্য আনয়ন করা হইবে। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার ভারসাম্য (Checks and Balances) প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নির্বাহী বিভাগ, আইন বিভাগ ও বিচার বিভাগের ক্ষমতা, দায়িত্ব ও কর্তব্যের সুসমন্বয় করা হইবে।

View Details
5

প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের সময়সীমা নির্ধারণ:

পরপর দুই টার্মের অতিরিক্ত কেউ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করিতে পারিবেন না।

View Details
6

আইন সভায় উচ্চকক্ষের প্রবর্তন:

বিদ্যমান সংসদীয় ব্যবস্থার পাশাপাশি বিশেষজ্ঞ জ্ঞানের সমন্বয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার লক্ষ্যে দেশের বিশিষ্ট নাগরিক, প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, পেশাজীবী, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, সমাজবিজ্ঞানী ও প্রশাসনিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের সমন্বয়ে সংসদে "উচ্চকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা" (Upper House of the Legislature) প্রবর্তন করা হইবে।

View Details
7

সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন:

আস্থাভোট, অর্থবিল, সংবিধান সংশোধনী বিল এবং রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার প্রশ্ন জড়িত এমন সব বিষয় ব্যতীত অন্যসব বিষয়ে সংসদ সদস্যদের স্বাধীনভাবে মতামত প্রদানের সুযোগ নিশ্চিত করিবার লক্ষ্যে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করিবার বিষয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা সাপেক্ষে বিবেচনা করা হইবে।

View Details
8

নির্বাচন কমিশন ও নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার এবং সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি সংশোধন:

রাজনৈতিক দলসমূহের মতামত এবং বিশিষ্টজনের অভিমতের ভিত্তিতে স্বাধীন, দক্ষ, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও দৃঢ়চিত্ত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে একটি কার্যকর নির্বাচন কমিশন গঠন করিবার লক্ষ্যে বর্তমান "প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২" সংশোধন করা হইবে। ইভিএম নয়, সকল কেন্দ্রে পেপার-ব্যালটের মাধ্যমে ভোট প্রদান নিশ্চিত করা হইবে। RPO, Delimitation Order এবং রাজনৈতিক দল নিবন্ধন আইন সংস্কার করা হইবে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ব্যবহার বাতিল করা হইবে।

View Details
9

স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণে সকল রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের পুনর্গঠন:

সংকীর্ণ রাজনৈতিক দলীয়করণের ঊর্ধ্বে উঠিয়া সকল রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করিবার লক্ষ্যে এই সকল প্রতিষ্ঠান আইনি সংস্কারের মাধ্যমে পুনর্গঠন করা হইবে। শুনানির মাধ্যমে সংসদীয় কমিটির ভেটিং সাপেক্ষে এই সকল প্রতিষ্ঠানের সাংবিধানিক ও গুরুত্বপূর্ণ পদসমূহে নিয়োগ প্রদান করা হইবে।

View Details
10

জুডিশিয়াল কমিশন গঠন, সুপ্রীম জুডিশিয়াল কাউন্সিল পুনঃপ্রবর্তন ও সংবিধানের আলোকে বিচারপতি নিয়োগ আইন প্রণয়ন:

বাংলাদেশের সংবিধান ও মাসদার হোসেন মামলার রায়ের আলোকে বিচার বিভাগের কার্যকর স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হইবে। বর্তমান বিচার ব্যবস্থার সংস্কারের জন্য একটি "জুডিশিয়াল কমিশন" গঠন করা হইবে। অধস্তন আদালত সমূহের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলা বিধান সুপ্রীম কোর্টের উপর ন্যস্ত হইবে। বিচার বিভাগের জন্য সুপ্রীম কোর্টের নিয়ন্ত্রণাধীন একটি পৃথক সচিবালয় থাকিবে। সুপ্রীম কোর্টের বিচারপতিদের অভিশংসন প্রশ্নে সংবিধানে বর্ণিত ইতোপূর্বেকার "সুপ্রীম জুডিশিয়াল কাউন্সিল" ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন করা হইবে। এই জন্য সংবিধানে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনয়ন করা হইবে। দলীয় বিবেচনার ঊর্ধ্বে উঠিয়া কেবলমাত্র জ্ঞান, প্রজ্ঞা, নীতিবোধ, বিচারবোধ ও সুনামের কঠোর মানদণ্ডে যাচাই করিয়া বিচারক নিয়োগ করা হইবে। সুপ্রীম কোর্টের বিচারপতি নিয়োগের লক্ষ্যে সংবিধানের ৯৫(২)(গ) অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট যোগ্যতা ও মানদণ্ড সম্বলিত "বিচারপতি নিয়োগ আইন" প্রণয়ন করা হইবে।

View Details
11

প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন গঠন:

দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ পরিষেবা, জনপ্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন গড়িয়া তুলিবার লক্ষ্যে যোগ্য, অভিজ্ঞ ও প্রাজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে একটি "প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন" গঠন করিয়া প্রশাসন সংস্কার ও পুনর্গঠন করা হইবে। মেধা, সততা, সৃজনশীলতা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও প্রশিক্ষণ বেসামরিক ও সামরিক প্রশাসনে নিয়োগ, বদলি ও পদোন্নতিতে যোগ্যতার একমাত্র মাপকাঠি হিসাবে বিবেচনা করা হইবে।

View Details
12

মিডিয়া কমিশন গঠন:

গণমাধ্যমের পূর্ণ স্বাধীনতার নিশ্চয়তা বিধান ও সার্বিক সংস্কারের লক্ষ্যে সুপ্রীম কোর্টের সাবেক বিচারপতি, মিডিয়া সংশ্লিষ্ট পেশাজীবী এবং বিজ্ঞ, অভিজ্ঞ ও গ্রহণযোগ্য মিডিয়া ব্যক্তিদের সমন্বয়ে একটি "মিডিয়া কমিশন" গঠন করা হইবে। সৎ ও স্বাধীন সাংবাদিকতার পরিবেশ পুনরুদ্ধার করিবার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হইবে। এই লক্ষ্যে ICT Act- 2006, সন্ত্রাস বিরোধী আইন-২০০৯ এর প্রয়োজনীয় সংশোধন ও Special Power Act- 1974, Digital Security Act- 2018 সহ মৌলিক মানবাধিকার হরণকারী সকল কালাকানুন বাতিল করা হইবে। চাঞ্চল্যকর সাগর-রুনি হত্যাসহ সকল সাংবাদিক নির্যাতন ও হত্যার বিচার নিশ্চিত করা হইবে।

View Details
13

দুর্নীতি প্রতিরোধে দৃশ্যমান ও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ন্যায়পাল নিয়োগ:

দুর্নীতির ক্ষেত্রে কোন আপোষ করা হইবে না। বিগত দেড় দশকব্যাপী সংঘটিত অর্থ পাচার ও দুর্নীতির অনুসন্ধান করিয়া একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করা এবং শ্বেতপত্রে চিহ্নিত দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে। দেশের বাহিরে পাচারকৃত অর্থ দেশে ফেরত আনার প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে। দুর্নীতি দমন কমিশন ও দুর্নীতি দমন আইন সংস্কারের পাশাপাশি পদ্ধতিগত সংস্কারের মাধ্যমে "দুদকের" স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হইবে। সংবিধান অনুযায়ী "ন্যায়পাল (Ombudsman)" নিয়োগ করা হইবে।

View Details
14

সর্বস্তরে আইনের শাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা:

সর্বস্তরে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা হইবে। মানবিক মূল্যবোধ ও মানুষের মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং অমানবিক নিষ্ঠুর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অবসান ঘটানো হইবে। Universal Declaration of Human Rights অনুযায়ী মানবাধিকার বাস্তবায়ন করা হইবে। সুনির্দিষ্ট মানদণ্ডের ভিত্তিতে মানবাধিকার কমিশনে নিয়োগ প্রদান করা হইবে। গত দেড় দশক যাবত সংঘটিত সকল বিচারবহির্ভূত হত্যা, ক্রসফায়ারের নামে নির্বিচারে হত্যা, গুম, খুন, অপহরণ, ধর্ষণ, নির্মম শারীরিক নির্যাতন এবং নিষ্ঠুর ও অমানবিক অপরাধের সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত প্রত্যেক ব্যক্তিকে প্রচলিত আইন অনুযায়ী সুবিচার নিশ্চিত করা হইবে।

View Details
15

অর্থনৈতিক সংস্কার কমিশন গঠন:

অর্থনৈতিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করিবার লক্ষ্যে বিশেষজ্ঞ অর্থনীতিবিদ ও গবেষক, অভিজ্ঞ ব্যাংকার, কর্পোরেট নেতা, প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তি সমন্বয়ে একটি "অর্থনৈতিক সংস্কার কমিশন" গঠন করা হইবে। মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের নিরিখে প্রবৃদ্ধির সুফল সুষম বণ্টনের মাধ্যমে ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য দূরীকরণ করা হইবে। উপরের সাংবিধানিক সংস্কার কমিশন, প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন, জুডিশিয়াল কমিশন, মিডিয়া কমিশন এবং অর্থনৈতিক সংস্কার কমিশনগুলি সুনির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে স্ব-স্ব প্রতিবেদন দাখিল করিবে যেন সংশ্লিষ্ট সুপারিশ সমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়।

View Details
16

ধর্মীয় স্বাধীনতার সর্বোচ্চ নিশ্চয়তা প্রদান:

"ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার" এই মূলনীতির ভিত্তিতে প্রত্যেক ধর্মাবলম্বী নিজ নিজ ধর্ম পালনের পূর্ণ অধিকার ভোগ করিবেন। দল-মত ও জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে পাহাড়ি ও সমতলের ক্ষুদ্র-বৃহৎ সকল জাতিগোষ্ঠীর সংবিধান প্রদত্ত সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও ধর্ম-কর্মের অধিকার, নাগরিক অধিকার এবং জীবন, সম্ভ্রম ও সম্পদের পূর্ণ নিরাপত্তা বিধান করা হইবে। ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের ঘর-বাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, উপাসনালয় ভাঙচুর এবং তাদের সম্পত্তি দখলের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে।

View Details
17

মুদ্রাস্ফীতি বিবেচনায় শ্রমের ন্যায্য মজুরী নিশ্চিত করা:

মুদ্রাস্ফীতির আলোকে শ্রমিকদের (Price-index based) ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করা হইবে। শিশু শ্রম বন্ধ করিয়া তাহাদের জীবন বিকাশের উপযোগী পরিবেশ ও ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হইবে। নিরাপদ কর্মপরিবেশ ও গণতান্ত্রিক ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার নিশ্চিত করা হইবে। পাটকল, বস্ত্রকল, চিনিকলসহ সকল বন্ধ শিল্প পুনরায় চালুর উদ্যোগ নেওয়া হইবে। প্রবাসী শ্রমিকদের জীবন, মর্যাদা ও কর্মের নিরাপত্তা এবং দেশে বিমানবন্দরসহ সকল ক্ষেত্রে হয়রানি মুক্ত সেবা প্রাপ্তি ও ভোটাধিকার নিশ্চিতের ব্যবস্থা করা হইবে। চা-বাগান, বস্তি, চরাঞ্চল, হাওড়-বাওড় ও মঙ্গাপীড়িত ও উপকূলীয় অঞ্চলের বৈষম্য দূরীকরণ ও সুষম উন্নয়নে বিশেষ কর্মসূচী গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হইবে।

View Details
18

শিল্প, বিদ্যুৎ, খনিজ ও জ্বালানী খাত আধুনিকায়ন এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠা:

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ খাতে দায়মুক্তি আইনসহ সকল কালাকানুন বাতিল করা হইবে এবং রাষ্ট্রীয় অর্থনীতিতে রক্তক্ষরণ রোধ করিবার লক্ষ্যে জনস্বার্থবিরোধী কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলি হইতে বিদ্যুৎ ক্রয়ে চলমান সীমাহীন দুর্নীতি বন্ধ করা হইবে। আমদানি নির্ভরতা পরিহার করিয়া নবায়নযোগ্য ও মিশ্র এনার্জি-নির্ভর বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং উপেক্ষিত গ্যাস ও খনিজ সম্পদ আবিষ্কার ও আহরণে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে। শিল্পখাতের বিকাশে বিনিয়োগ বান্ধব নীতি গ্রহণ করিয়া দেশী-বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা হইবে। প্রবাসী বাংলাদেশীদের বিনিয়োগে উৎসাহ, সুযোগ ও প্রণোদনা দেওয়া হইবে। পরিকল্পিতভাবে দেশব্যাপী সমন্বিত শিল্প অবকাঠামো গড়িয়া তোলা হইবে।

View Details
19

জাতীয় স্বার্থের অগ্রাধিকার নিশ্চিত করিয়া বৈদেশিক সম্পর্ক উন্নয়ন:

বৈদেশিক সম্পর্কের সর্বক্ষেত্রে বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ, জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়া হইবে। সমতা, ন্যায্যতা, পারস্পরিক স্বার্থের স্বীকৃতি ও স্বীকৃত আন্তর্জাতিক বিধি-বিধান অনুযায়ী দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সমস্যাদির সমাধান করা হইবে। বাংলাদেশ ভূখণ্ডের মধ্যে কোনো প্রকার সন্ত্রাসী তৎপরতা বরদাস্ত করা হইবে না এবং কোন সন্ত্রাসবাদী তৎপরতা আশ্রয়-প্রশ্রয় পাইবে না। সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে। সন্ত্রাস বিরোধী আইনের অপব্যবহারের মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদকে রাজনৈতিক ঢাল বা হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করিয়া এবং সন্ত্রাসবাদের তকমা লাগাইয়া ভিন্নমতের বিরোধী শক্তি এবং রাজনৈতিক বিরোধী দল দমনের অপতৎপরতা বন্ধ করা হইলে প্রকৃত সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করা এবং আইনের আওতায় আনিয়া শাস্তি প্রদান করা সম্ভব হইবে।

View Details
20

প্রতিরক্ষা বাহিনীকে আধুনিকায়নসহ সকল বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা:

দেশের সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় প্রতিরক্ষা বাহিনীকে সুসংগঠিত, যুগোপযোগী এবং সর্বোচ্চ দেশপ্রেমের মন্ত্রে উজ্জীবিত করিয়া গড়িয়া তোলা হইবে। স্বকীয় মর্যাদা বহাল রাখিয়া প্রতিরক্ষা বাহিনীকে সকল বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা হইবে।

View Details
21

বিকেন্দ্রীকরণের লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলি স্বশাসিত ও ক্ষমতাবান করা:

ক্ষমতার ব্যাপক বিকেন্দ্রীকরণের লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলিকে অধিকতর স্বাধীন, শক্তিশালী ও ক্ষমতাবান করা হইবে। এই সকল প্রতিষ্ঠানকে এমনভাবে জবাবদিহিতার আওতায় আনা হইবে যেন তাহারা শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন পরিষেবা প্রদান ও উন্নয়ন কার্যক্রমে কার্যকর ভূমিকা রাখিতে পারে। স্থানীয় প্রশাসন ও অন্য কোনো জনপ্রতিনিধির খবরদারী মুক্ত স্বাধীন স্থানীয় সরকার নিশ্চিত করা হইবে। মৃত্যুজনিত কারণ কিংবা আদালতের আদেশে পদশূন্য না হইলে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে সরকারি প্রশাসক নিয়োগ করা হইবে না। আদালত কর্তৃক দণ্ডপ্রাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণের নির্বাহী আদেশ বলে সাসপেন্ড/বরখাস্ত/অপসারণ করা হইবে না।

View Details
22

শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ও স্বীকৃতি প্রদান:

১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে যার যার অবদানের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রদানের ব্যবস্থা করা হইবে। রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে নিবিড় জরিপের ভিত্তিতে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের একটি তালিকা প্রণয়ন করা হইবে এবং তাঁহাদের যথাযথ রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ও স্বীকৃতি প্রদান করা হইবে। এই তালিকার ভিত্তিতে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের কল্যাণার্থে নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হইবে। মুক্তিযোদ্ধাগণের তালিকা যাচাই-বাছাই করিয়া একটি সঠিক তালিকা প্রস্তুত করা হইবে।

View Details
23

আধুনিক ও যুগোপযোগী যুব উন্নয়ন নীতিমালা প্রণয়ন:

যুব সমাজের ভিশন, চিন্তা ও আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করিয়া আধুনিক ও যুগোপযোগী যুব উন্নয়ন নীতিমালা প্রণয়ন করা হইবে। এক বছরব্যাপী অথবা কর্মসংস্থান না হওয়া পর্যন্ত, যেটাই আগে হইবে, শিক্ষিত বেকারদের বেকার ভাতা প্রদান করা হইবে। বেকারত্ব দূরীকরণের লক্ষ্যে নানামুখী বাস্তবসম্মত কর্মসূচী গ্রহণ করা হইবে। যুব সমাজের দক্ষতা বৃদ্ধি (Skill development) করিয়া "ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড" আদায়ের লক্ষ্যে দৃশ্যমান পদক্ষেপ গ্রহণ করা হইবে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পুষ্টির উপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়া মানবসম্পদ উন্নয়নে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ করা হইবে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী সরকারি চাকুরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধি বিবেচনা করা হইবে।

View Details
24

নারীর মর্যাদা, সুরক্ষা ও ক্ষমতায়নে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ:

জাতীয় উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় নারীর কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করিবার লক্ষ্যে নারীর ক্ষমতায়নে সুনির্দিষ্ট কর্মসূচী গ্রহণ করা হইবে। নারী ও শিশুদের জীবন মান বিকাশের নিমিত্তে যুগোপযোগী উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হইবে। জাতীয় সংসদে মনোনয়নের ক্ষেত্রে নীতিগতভাবে নারীদের প্রাধান্য দেওয়া হইবে। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় নারীর প্রতিনিধিত্ব বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ করা হইবে।

View Details
25

চাহিদা ও জ্ঞান ভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্ষম শিক্ষিত জনগোষ্ঠী গড়িয়া তোলা:

বর্তমানে শিক্ষাক্ষেত্রে বিরাজমান নৈরাজ্য দূর করিয়া নিম্ন ও মধ্য পর্যায়ে চাহিদা ভিত্তিক শিক্ষা (Need-based education) এবং উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে জ্ঞান ভিত্তিক শিক্ষাকে (Knowledge-based education) প্রাধান্য দেওয়া হইবে। গবেষণায় বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করা হইবে। একই মানের শিক্ষা ও মাতৃভাষায় শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হইবে। ভবিষ্যতের নেতৃত্ব গড়িয়া তুলিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হইবে। যোগ্য, দক্ষ ও মানবিক জনগোষ্ঠী গড়িয়া তুলিবার লক্ষ্যে জাতীয় বাজেটে শিক্ষা খাতে জিডিপির ৫% অর্থ বরাদ্দ করা হইবে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সহিত সঙ্গতিপূর্ণভাবে ক্রমান্বয়ে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মত জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট খাতে বাজেট বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হইবে। দক্ষ মানব সম্পদ সৃষ্টির লক্ষ্যে শিক্ষা, প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণসহ সংশ্লিষ্ট সকল খাতকে ঢালিয়া সাজানো হইবে। শিক্ষা, শিল্প, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং উৎপাদন খাতে গবেষণা ও উন্নয়নকে (R&D) সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হইবে। ক্রীড়া উন্নয়ন ও জাতীয় সংস্কৃতির বিকাশে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে। অনৈতিক আকাশ সংস্কৃতি ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসন রোধ করা হইবে।

View Details
26

সবার জন্য স্বাস্থ্য" এই নীতির বাস্তবায়ন করা:

স্বাস্থ্যকে সম্পদ হিসাবে বিবেচনা করিয়া "সবার জন্য স্বাস্থ্য" ও "বিনা চিকিৎসায় কোন মৃত্যু নয়" এই নীতির ভিত্তিতে যুক্তরাজ্যের "NHS" এর আদলে সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা (Universal health coverage) প্রবর্তন করিয়া সবার জন্য স্বাস্থ্য কার্ড চালু করা হইবে। জাতীয় বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে জিডিপির ৫% অর্থ বরাদ্দ করা হইবে। দারিদ্র্য বিমোচন না হওয়া পর্যন্ত সুবিধা বঞ্চিত হতদরিদ্র জনগোষ্ঠির জন্য সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী আরো সম্প্রসারিত করা হইবে।

View Details
27

কৃষকের উৎপাদন ও বিপণন সুরক্ষা প্রদানসহ কৃষি পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা:

কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা হইবে। পর্যায়ক্রমে সকল ইউনিয়নে কৃষিপণ্যের জন্য সরকারি ক্রয় কেন্দ্র স্থাপন করা হইবে। প্রয়োজনে ভর্তুকি দিয়া হইলেও শস্য বীমা, পশু বীমা, মৎস্য বীমা এবং পোল্ট্রি বীমা চালু করা হইবে। কৃষি জমির অকৃষি ব্যবহার নিরুৎসাহিত করা হইবে। কৃষি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের উন্নয়ন এবং গবেষণার জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কর্মকৌশল প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হইবে। এতদসংশ্লিষ্ট রফতানিমুখী কৃষি প্রক্রিয়াকরণ শিল্প খাতকে প্রণোদনা দেওয়া হইবে।

View Details
28

সড়ক, রেল, নৌ পথের আধুনিকায়ন ও বহুমাত্রিক যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা:

দেশের যোগাযোগ অবকাঠামো উন্নয়নে সড়ক, রেল ও নৌপথের প্রয়োজনীয় সংস্কার করিয়া সারা দেশে সমন্বিত বহুমাত্রিক যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়িয়া তোলা হইবে। দেশের সমুদ্র বন্দর ও নৌ-বন্দর সমূহের আধুনিকায়ন, উন্নয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বৃদ্ধির ব্যবস্থা করা হইবে।

View Details
29

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সংকট ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ এবং নদী শাসন ও খাল খননের উদ্যোগ গ্রহণ করা:

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সংকট ও ক্ষতি মোকাবিলায় টেকসই ও কার্যকর কর্মকৌশল গ্রহণ করা হইবে। বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, ঘূর্ণিঝড় ও ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় সর্বাধুনিক ইকুইপমেন্ট সংগ্রহ করিয়া প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হইবে। নদী ও জলাশয় দূষণ প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হইবে এবং বন্যা ও খরা প্রতিরোধে খাল-নদী খনন-পুনঃখনন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হইবে। সামুদ্রিক সম্পদের বিজ্ঞানসম্মত জরিপ ও মজুদের ভিত্তিতে তাহা আহরণ এবং অর্থনৈতিক ব্যবহারের ব্যবস্থা নেওয়া হইবে।

View Details
30

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, মহাকাশ গবেষণা এবং আণবিক শক্তির উন্নয়ন ও সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা:

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতকে বৈশ্বিক মানে উন্নীত করিবার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ এবং সর্বক্ষেত্রে ইহার প্রয়োগকে প্রাধান্য দেওয়া হইবে। মহাকাশ গবেষণা এবং আণবিক শক্তি কমিশনের কার্যক্রমের প্রাতিষ্ঠানিক ও প্রায়োগিক সুযোগ সমৃদ্ধ করা হইবে।

View Details
31

যুগোপযোগী, পরিকল্পিত, পরিবেশ বান্ধব আবাসন এবং নগরায়ন নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন:

একটি জাতীয় মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের মাধ্যমে শহরে ও গ্রামে কৃষি জমি নষ্ট না করিয়া এবং নগরে জনসংখ্যার ক্রমবর্ধমান চাপ হ্রাস করিয়া পরিকল্পিত আবাসন ও নগরায়নের নীতিমালা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হইবে। পর্যায়ক্রমে দেশের সকল দরিদ্র জনগোষ্ঠির আবাসন নিশ্চিত করা হইবে।

View Details
উন্নয়ন প্রকল্প

উন্নয়ন প্রকল্প

এলাকার উন্নয়ন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

মোহাম্মদপুর কমিউনিটি রাস্তাপাল

মোহাম্মদপুর

সম্পন্ন
অগ্রগতি 100%
আলমের ডিজিটাল স্কুল

আলমনগর

চলমান
অগ্রগতি 75%
সুন্দরপুর রোড উন্নয়ন

সুন্দরপুর

চলমান
অগ্রগতি 60%
শামসী পার্ক ও খেলার মাঠ

রাজশাহী

পরিকল্পনা
অগ্রগতি 20%

স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ

প্রতিটি ওয়ার্ডে একটি করে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন

সময়সীমা: ২০২৫-২০২৬
মোহাম্মদপুর আলমনগর সুন্দরপুর শামসী

ডিজিটাল শিক্ষা কেন্দ্র

সব স্কুলে কম্পিউটার ল্যাব এবং ইন্টারনেট সুবিধা

সময়সীমা: ২০২৫
সকল এলাকা

25+

সম্পন্ন প্রকল্প

25+

চলমান প্রকল্প

25+

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

25+

এলাকা কভারেজ

লাইভ ইন্টার্যাকশন

লাইভ ইন্টার্যাকশন

প্রার্থীর সাথে সরাসরি যোগাযোগ করুন

প্রার্থীর সাথে সরাসরি

দৈনিক Q&A সেশন

আসন্ন সেশন:
মতামত দিন

লাইভ সেশনে উত্তর পাবেন

ফাইল টেনে আনুন বা ক্লিক করুন

ফাইল সংযুক্ত করুন

icon

সাম্প্রতিক প্রশ্ন ও উত্তর

স্বাস্থ্য ২৫ নভেম্বর ২০২৪
আমাদের এলাকায় কমিউনিটি ক্লিনিক কবে স্থাপন করা হবে?
প্রশ্নকারী: মঃ রহিম, মোহাম্মদপুর
icon
প্রার্থীর উত্তর:

আগামী ৬ মাসের মধ্যে মোহাম্মদপুর এলাকায় ২টি নতুন কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের কাজ শুরু হবে।

icon
প্রার্থীর উত্তর:

আগামী ৬ মাসের মধ্যে মোহাম্মদপুর এলাকায় ২টি নতুন কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের কাজ শুরু হবে।

icon
প্রার্থীর উত্তর:

আগামী ৬ মাসের মধ্যে মোহাম্মদপুর এলাকায় ২টি নতুন কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের কাজ শুরু হবে।

icon
প্রার্থীর উত্তর:

আগামী ৬ মাসের মধ্যে মোহাম্মদপুর এলাকায় ২টি নতুন কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের কাজ শুরু হবে।

icon
প্রার্থীর উত্তর:

আগামী ৬ মাসের মধ্যে মোহাম্মদপুর এলাকায় ২টি নতুন কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের কাজ শুরু হবে।

icon
প্রার্থীর উত্তর:

আগামী ৬ মাসের মধ্যে মোহাম্মদপুর এলাকায় ২টি নতুন কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের কাজ শুরু হবে।

icon

25+

সম্পন্ন প্রকল্প

icon

25+

চলমান প্রকল্প

icon

25+

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

icon

25+

এলাকা কভারেজ

ক্যাম্পেইন

ক্যাম্পেইন আপডেট

সর্বশেষ খবর এবং আসন্ন ইভেন্টের তথ্য

পরবর্তী জনসভার সময়সূচী

আসন্ন ইভেন্ট এবং সমাবেশ

জনসভা নির্বাচন খোলা

মোহাম্মদপুর জনসভা

২৮ নভেম্বর ২০২৪
বিকাল ৪:০০ PM
মোহাম্মদপুর টাউন হল
৫০০০+ প্রত্যাশিত
জনসভা নির্বাচন খোলা

মোহাম্মদপুর জনসভা

২৮ নভেম্বর ২০২৪
বিকাল ৪:০০ PM
মোহাম্মদপুর টাউন হল
৫০০০+ প্রত্যাশিত
জনসভা নির্বাচন খোলা

মোহাম্মদপুর জনসভা

২৮ নভেম্বর ২০২৪
বিকাল ৪:০০ PM
মোহাম্মদপুর টাউন হল
৫০০০+ প্রত্যাশিত
জনসভা নির্বাচন খোলা

মোহাম্মদপুর জনসভা

২৮ নভেম্বর ২০২৪
বিকাল ৪:০০ PM
মোহাম্মদপুর টাউন হল
৫০০০+ প্রত্যাশিত

পবিশেষ নোটিফিকেশন

গুরুত্বপূর্ণ আপডেট

নতুন ভিডিও আপলোড

"স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন পরিকল্পনা" ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে

২ ঘন্টা আগে

নতুন ভিডিও আপলোড

"স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন পরিকল্পনা" ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে

২ ঘন্টা আগে

নতুন ভিডিও আপলোড

"স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন পরিকল্পনা" ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে

২ ঘন্টা আগে

নতুন ভিডিও আপলোড

"স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন পরিকল্পনা" ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে

২ ঘন্টা আগে
নির্বাচনী তথ্য

নির্বাচনী এলাকা পরিচিতি

ঢাকা-৮ নির্বাচনী এলাকার সম্পূর্ণ পরিসংখ্যান

icon

৫,২৪,৭৮৯ জন

মোট ভোটার
icon

৫,২৪,৭৮৯ জন

মোট ভোটার
icon

৫,২৪,৭৮৯ জন

মোট ভোটার
icon

৫,২৪,৭৮৯ জন

মোট ভোটার
icon

এলাকা বিস্তারিত

সম্পূর্ণ পরিসংখ্যান ও তথ্য

মোট ভোটার
৫,২৪,৭৮৯ জন
পুরুষ ভোটার
২,৬৮,১২৩ জন (৫১.১%)
মহিলা ভোটার
২,৫৬,৬৬৬ জন (৪৮.৯%)
থানা সমূহ
১২ টি
উপজেলা সমূহ
৮ টি
ভোট কেন্দ্র
১৫৬ টি
প্রধান থানা সমূহ:
মোহাম্মদপুরআদাবরকল্যাণপুরশ্যামলীশেওড়াপাড়াকাজীপাড়া
প্রধান উপজেলা সমূহ:
দক্ষিণ খানউত্তর খানবাড্ডাকাফরুল
icon ভোটিং গাইড

ভোটিং গাইড

ভোট প্রদান প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

প্রস্তুতি

ভোটার স্লিপ ও জাতীয় পরিচয়পত্র সাথে নিন

ভোট কেন্দ্রের অবস্থান জেনে নিন

ভোটের সময় সকাল টা থেকে নির্দিষ্ট সময়

ভোটার যাচাই

ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোটার তালিকায় নাম খুঁজুন

কর্মকর্তাকে ভোটার স্লিপ/এনআইডি দেখান

ভোটার নম্বর নোট করুন

ভোট প্রদান

ব্যালট পেপার নিন

নির্ধারিত স্থানে গোপনে ভোট দিন

ভোটের ব্যালট পেপার ব্যালট বাক্সে দিন

করনীয়

ভোটার স্লিপ ও NID সাথে নেবেন

ভোটদানের সময় শৃঙ্খলা বজায় রাখবেন

শান্তিপূর্ণভাবে লাইনে দাঁড়াবেন

প্রয়োজনে হলে সহায়তা চাইবেন

বর্জনীয়

মোবাইল ফোন ভোটিং বুথে নেবেন না

কারো সাথে আলোচনা করে ভোট দেবেন না

কোনো ধরনের উস্কানি সৃষ্টি করবেন না

কারো থেকে অর্থ বা উপহার নেবেন না

?

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)

সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর

ভোটার লিস্ট না থাকলেও আপনি জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) দিয়ে ভোট দিতে পারবেন। উচ্চতর বা লাইভ ভোটার তালিকা থেকে আপনার নাম যাচাই করে ভোট দিতে পারবেন।

নিরাপত্তা বাহিনী সর্বদা নিয়োজিত থাকে।

কেন্দ্রে গিয়ে নির্দেশনা অনুসরণ করুন।

বিশেষ ব্যবস্থায় ভোটদান সম্পন্ন হবে।

সাধারণত বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভোটিং চলে।

আঙুলের কালি প্রমাণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

ভোট একবার হলে তা পরিবর্তন করা যায় না।